১৯৫৫ সালে চায়ের দোকানদার মরহুম সাদেক আলী এই মিষ্টির দোকানটি দেন। যা এখন জগতখ্যাত।পরবর্তীতে তার মৃত্যুর পর তার ছেলেরা এর দায়িত্ব নেন এবং আরও তিনটি শাখা খুলেন। মূলত সাদা ও লাল দুইরকমের ছোট/ বড় রসগোল্লা হয়ে থাকে। সাদা রসগোল্লায় মিষ্টির পরিমান কম থাকে।ছোট রসগোল্লা ১০ টা করে এক প্যাকেট, বড় রসগোল্লা ৫ টা করে এক প্যাকেট। ছোট রসগোল্লার প্রতি পিসের দাম ১০ টাকা, বড় রসগোল্লার প্রতি পিসের দাম ২০ টাকা।জামতলায় আরও দুইটি এবং নাভারনে আর একটি দোকান ছাড়া তাদের সারাদেশে আর কোন শাখা নেই।অন্যকোন জায়গায় ঠিক এভাবে পলিথিনে মিষ্টি দেয়া হলেও সেটি আসলে সাদেকের গোল্লা নয়।সাদেক মিষ্টি ভাণ্ডার দেশের যেকোনো জায়গায় হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকেন।প্রতিদিনদুপুরের মাঝেই মিষ্টি শেষ হয়ে যায়।